Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
নিউজ ডেস্ক.
যুবতীকে ধর্ষণের অভিযোগ এনে বগুড়ার ধুনট উপজেলার ধুনট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাল মিয়াসহ ৪ জনকে আসমী করে বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের হয়েছে। আদালত মামলাটি এজাহার হিসাবে গণ্য করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় প্রেরণের আদেশ দেন।
বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল নং- ২ এর আদালতে গতকাল এই মামলা দায়ের করে। ওই ট্রাইবুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইমদাদুল হক বাদিনীর অভিযোগটি এজাহার হিসাবে গণ্য করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় প্রেরণের আদেশ দেন।
এই মামলায় যে, ৪জনকে আসামি হিসাবে নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলেন বগুড়ার ধুনট উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের নুরু মিয়ার পুত্র লিমন হোসেন(২০), মৃত জয়নালের পুত্র ইব্রাহিম, আব্দুস ছাত্তারের পুত্র মুকুল(২০) ও ধুনট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাল মিয়া(৪০)।
আদালতে দায়েরকৃত মামলার অভিযোগে বাদিনী উল্লেখ করে যে, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তার সাথে আসামি লিমন হোসেনের ৩মাস পূর্বে পরিচয় ঘটে। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে সর্ম্পক গড়ে ওঠে এবং আসামি লিমন তাকে বিযের প্রস্তাব দেয়। বাদিনী তার অভিভাবকের নিকট প্রস্তাব দেয়ার কথা বলে এবং আসামি লিমন বাদিনীকে শেরপুর আসার কথা বললে বাদিনী গত ১৪ আগষ্ট সন্ধ্যায় শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে এলে আসামি লিমন হোসেন তাকে শেরপুর সকাল বাজারে অবস্থিত বাড়িতে নিয়ে যায় এবং বলে যে, রাত ১০টায় বিয়ে পড়ানো হবে।
এরপর রাত ১১টার দিকে লিমন হোসেন ধারালো ছোরা দিয়ে খুনের ভয় দেখিয়ে বাদিনীকে ধর্ষণ করে। পরের দিন বিকেলে লিমন হোসেন ছাড়াও আসামি ইব্রাহিম ও মুকুল তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। বাদিনী পথচারীদেরর কাছ হতে আসামীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করে গত ১৫ আগষ্ট রাতে চেয়ারম্যান লালমিয়ার কাছে বিচার চাইলে লাল মিয়া পরের দিন বিচারের আশ্বাস দিয়ে রাতে তাকে আশ্্রয় দেয় এবং বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে চেয়ারম্যান লাল মিয়াও তাকে ধর্ষণ করে ৫০০ টাকা দিয়ে পরের দিন ভোরে বাড়িতে চলে যেতে বলে।
বাদিনী ওই ঘটনায় ধুনট থানায় মামলা করতে গেলে ধুনট থানার দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা মামলা না নেয়ায় সে আদালতে এসে মামলা করে মর্মে অভিযোগে বলা হয়েছে। সৌজন্য-করতোয়া