Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820

বগুড়ার ধুনট উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শাহীনসহ ৩জনকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই মামলায় কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। শাহীন ধুনট সদরের বেলুকচি গ্রামের রমজান আলীর ছেলে। অপরদুজন হলো শাকদহ গ্রামের জয়নাল হকের ছেলে আরিফ ও বথুয়াবাড়ী গ্রামের মোকবুল হোসেনের ছেলে রেজাউল করিম।
মঙ্গলবার বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে তারা চাঁদাবাজি ও ছিনতাই মামলায় জামিনের আবেদন করেন। আবেদনের শুনানী শেষে আবেদন নামুঞ্জুর করে বিচারক লোকমান হাকিম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরআগে গত ২১ মার্চ মেসার্স খোকন ট্রেডার্সের স্বত্তাধিকারী বেলকুচি গ্রামের আব্দুস ছালামের ছেলে শরিফুল ইসলাম খোকন বাদি হয়ে ধুনট থানায় চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার ১৩জন এজাহার ভূক্ত আসামীর মধ্যে যথাক্রমে ১, ২ ও ৩নং আসামী হলো বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম শাহীন, আরিফ ও রেজাউল করিম।

জানা যায়, বাঙালি, করতোয়া, ফুলজোড়, হুরাসগর নদী পুনঃখনন ও তীর সংরক্ষন প্রকল্পের আওতায় সরকারিভাবে উপজেলার শাকদহ এলাকায় মাটি-বালি উত্তোলন করা হয়। পরবর্তীতে দরপত্রের মাধ্যমে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক ব্যবসায়ীকে ১৮ লাখ ঘনফুট এবং স্থানীয় ভূমি মালিক হিসেবে সেলিম উদ্দিন ও বুলটন খন্দকারকে ২০ লাখ ঘনফুট মাটি বালি অপসারণের জন্য বুঝিয়ে দেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। মেসার্স খোকন ট্রেডার্সের স্বত্ত্বাধিকারী শরিফুল ইসলাম খোকন ব্যবসার জন্য তাদের উভয় পক্ষের নিকট হতে ৩৮ লাখ ঘনফুট মাটি-বালি ক্রয় করে বিক্রি করতে থাকেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, বালির ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য শরিফুল ইসলাম খোকনের কাছ থেকে বেলকুচি গ্রামের রমজান আলীর ছেলে সাবেক বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম শাহীন ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। কিন্ত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় সে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে ১৬ মার্চ বিকেল ৩টায় রফিকুল ইসলাম শাহীন ও তার লোকজন শাকদহ গ্রামে ওই মাটি-বালি পয়েন্টে যান। সেখানে শরিফুল ইসলাম খোকনের বালি পয়েন্টের ম্যানেজার কোয়েল সরকারের কাছ থেকে চাকুর ভয় দেখিয়ে আসামীরা মাটি-বালি বিক্রয়ের ৭৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
