সোনার বার আত্মসাতের অ‌ভিযোগে রামপুরা থানা থেকে প্রত‌্যাহার হয়ে‌ছিলেন তি‌নি

ঘটনাটা ২০১৪ সালের। ধুনট থানার অ‌ফিসার ইনচার্জ (ও‌সি) কৃপা সিন্ধু বালা তখন রাজধানী ঢাকার রামপুরা থানার ও‌সি।

ওই বছরের ১৩ মার্চ রাতে রাজধানী ঢাকার রামপুরার ব্যাংক কলোনির বালুর মাঠ এলাকায় রামপুরা থানার পুলিশ একটি প্রাইভেট কারে তল্লাশি চালায়। এ সময় ২৩৫টি সোনার বারসহ দুজনকে আটক করা হয়। কিন্তু থানার ওসি কৃপা সিন্ধু বালা কয়েক দিন বিষয়টি গোপন করে রাখেন। ১৬ মার্চ তা জানাজানি হয়। আবার ২৩৫ এর স্থলে উদ্ধার হওয়া সোনার বারের সংখ্যা ৭০ দেখানো হয় বলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।

তথ‌্য গোপন করে সোনার বা‌র আত্মসাতের বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত করা হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়। পরে রামপুরা থানা থেকে ওসি কৃপা সিন্ধু বালাকে প্রত্যাহার করা হয়। বিষয়‌টি ওই সময়ে গণমাধ‌্যমে প্রকা‌শিত হয়।

২০২০ সালের মার্চে ধুনট থানায় ও‌সি হিসেবে যোগ‌দান করেন কৃপা সিন্ধু বালা। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার আলামত গায়েব এবং তার অ‌ফিসে হত‌্যা মামলার প‌রিকল্পনা করার অ‌ভিযোগ উঠেছে। বগুড়ার পু‌লিশ সুপার বরাবর পৃথক দু‌টি অ‌ভিযোগ করেছেন মামলা দু‌টির বাদী। অ‌ভিযোগ দু‌টি গণমাধ‌্যমে প্রচারের পর আলোচনায় আসেন ও‌সি কৃপা সিন্ধু বালা। এরমধ্যে তার পুরানো কর্মস্থলের এই সংবাদ‌টি নতুন করে আলোচনায় স্থান পেয়েছে।

রামপুরা থানা থেকে প্রত‌্যাহারের সংবা‌দটি পড়‌ুন এখানে ক্লিক করে।

তথ‌্যসূত্র : প্রথম আলো

অনুমতি ব্যতিত কপি করা থেকে বিরত থাকুন। -ধুনট বার্তা কর্তৃপক্ষ