শিরোপা দৌড়ে থাকা রিয়াল ও বার্সার পয়েন্ট সমান, ৮১। রিয়াল মাদ্রিদ খেলেছে ৩৪ ম্যাচ। আর বার্সা খেলেছে ৩৫ ম্যাচ। তিনে থাকা অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ অবশ্য অনেকটা পিছিয়ে। ৩৫ ম্যাচ খেলে দিয়েগো সিমিওনের দলের পুঁজি ৭১।
পুরো শক্তির দল নিয়েই এস্পানিওলের মাঠে খেলতে নেমেছিল বার্সেলোনা। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে এই ম্যাচে মাঠে নেমেছিলেন নেইমার। আগের ম্যাচে বেঞ্চে বসে থাকা লুইস সুয়ারেজ গতকাল হয়ে উঠেন জয়ের নায়ক। লিওনেল মেসি গোল না পেলেও মাঠের লড়াইয়ে বেশ উজ্জ্বল ছিলেন।
এদিন খেলার প্রথমার্ধে বার্সেলোনার পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক। বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য ছিল তাদেরই; কিন্তু প্রতিটি আক্রমণেরই শেষদিকে খেই হারিয়ে ফেলে। বিরতির আগে তৈরি করতে পারেনি নিশ্চিত কোনো সুযোগ।
ম্যাচের ৭৬ মিনিটে মেসির কল্যাণে বার্সাকে এগিয়ে দেন রাকিতিচ। আর নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার তিন মিনিট আগে মেসির সহায়তায় নিজের দ্বিতীয় গোলটি করে বার্সাকে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন সুয়ারেজ। ম্যাচের বাকি সময়ে আর গোল না হওয়ায় এ ব্যবধানেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বার্সেলোনা।
স্টাফ রিপোর্টার. দেশব্যাপী ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে কাজ শুরু করেছে নভো নরডিস্ক, ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ও পদ্মা টেক্সটাইল।…