Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820
Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে প্রাক্তণ স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে হাফিজুর রহমান ওরফে আফের (৫৫) নামে এক কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) বিকেলে ধুনট থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। হাফিজুর রহমান আফের উপজেলার হটিয়ারপাড়া গ্রামের ভরসা আকন্দের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তোভোগী ওই নারীর (৪০) প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারী পারিবারিকভাবে হাফিজুর রহমান আফেরের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের প্রায় এক বছর পর হাফিজুর স্ত্রীকে তালাক দেয়। তখন ওই নারী বাবার বাড়িতে অবস্থান নেয়। এ অবস্থায় পুনরায় বিয়ের প্রলোভনে হাফিজুর প্রাক্তণ স্ত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে ২০২৪ সালের ৪ আগষ্ট ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে সাবেক স্ত্রীকে পুনরায় ঘরে তুলে নেয়। এরপর ঘর সংসার করার সময় হফিজুর স্ত্রীর কাছ থেকে কৌশলে ১৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়।
এদিকে হাফিজুর ভুল স্বীকার করে পুনরায় ২২ ফেব্রুয়ারী সাবেক স্ত্রীকে ঘরে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে। মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয় ২০২৪ সালের ৪ আগষ্ট থেকে ২২ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত হাফিজুর ওই নারীকে একাধিক বার ধর্ষণ করেছে। ভুয়া কাবিননামা তৈরী করে হাফিজুর ওই নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি টের পায়। ফলে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী বাদি হয়ে ২০ মার্চ হাফিজুর রহমান আফেরের বিরুদ্ধে বগুড়া আদালতে ধর্ষণ মামলা দায়ের করে।

ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম বলেন, আদালতের আদেশে থানায় ধর্ষণ মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
