নিউজ ডেস্ক.

১. প্রাকৃতিক তাপমাত্রার চেয়ে কম হয় এসি ঘরের তাপমাত্রা। এর জন্য এমন পরিবেশে মানবশরীরকে তার স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরে রাখার জন্য অধিক পরিশ্রম করতে হয়। ফলে দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে শরীর।
২. দিনে অন্তত চার ঘণ্টা এসি ঘরে থাকা যাঁদের অভ্যেস, তাঁদের মিউকাস গ্ল্যান্ড স্বাভাবিক অবস্থার তুলনায় শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে তাঁদের সাইনাসের সমস্যা দেখা দেয়।
৩. এসি ঘরে স্বাভাবিকের তুলনায় আর্দ্রতা কম থাকার ফলে স্কিনের ড্রাইনেস বা শুষ্কতার সমস্যা দেখা দেয়।
৪. এসি ঘরে থাকা হলে ধমনী বা শিরা সংকুচিত হয়ে যায়। এর ফলে দেহে রক্ত সঞ্চালন প্রভাবিত হয়।
৫. অ্যাজমা অর্থাৎ হাঁপানির সম্ভাবনা বেড়ে যায় যদি দীর্ঘ সময় ধরে এসি ঘরে থাকা হয়।

