ভারতের প্রধান উন্নয়ন অংশীদার বাংলাদেশ


Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/dhunatbarta.net/public_html/wp-content/plugins/social-share-with-floating-bar/social-share-with-floating-bar.php on line 820

নিউজ ডেস্ক.


    আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় হাই কমিশনার শ্রী হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণ ভবনে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে হাই কমিশনার ২০১৭ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল ভারত সফরের কথা উল্লেখ করেন এবং সফরকালে সম্পাদিত রেকর্ড সংখ্যক সমঝোতা স্মারক ও চুক্তির বাস্তবায়ন এবং অগ্রগতির কথা উল্লেখ করেন।

    তিনি দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে গতিশীল রাখতে প্রধানমন্ত্রীর উচ্চ পর্যায়ে মতবিনিময়ের প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতির বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

    এসময় ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা প্রধানমন্ত্রীকে শ্রী উদয় মাহুরকারের লেখা ‘মার্চিং উইথ এ বিলিয়ন’ বইটি উপহার দেন, যাতে বাংলাদেশকে নরেন্দ্র মোদি সরকারের অধীনে ভারতের প্রধান উন্নয়ন অংশীদার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাতে হাইকমিশনার গত এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল ভারত সফরের কথা উল্লেখ করেন এবং সফরকালে সম্পাদিত রেকর্ডসংখ্যক সমঝোতা স্মারক ও চুক্তির বাস্তবায়ন এবং অগ্রগতির কথা উল্লেখ করেন। তিনি দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে গতিশীল রাখতে প্রধানমন্ত্রীর উচ্চপর্যায়ে মতবিনিময়ের প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতির বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

    প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া বইটি উদয় মাহুরকারের লেখা ‘মার্চিং উইথ এ বিলিয়ন’। বইটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের তিন বছরের অবকাঠামো, পররাষ্ট্রবিষয়ক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সামাজিক ক্ষেত্র, আর্থিক, কৃষি, ডিজিটাল প্রযুক্তিসহ শাসনের মূল ক্ষেত্রগুলোর অগ্রগতির বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে।
    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বইটিতে পররাষ্ট্রনীতির ওপর দৃষ্টিভঙ্গি অংশে বাংলাদেশকে নরেন্দ্র মোদি সরকারের অধীনে ভারতের প্রধান উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির প্রশংসা ও স্বীকৃতির কথা উল্লেখ রয়েছে। বইটিতে দুই দেশের সীমান্ত চুক্তির সফল বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যতিক্রমধর্মী নেতৃত্ব এবং সহযোগিতার বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাইকমিশনারের এই সৌজন্য সাক্ষাৎটি পারস্পরিক প্রশস্তি বিনিময়ের মাধ্যমে শেষ হয়।

    অনুমতি ব্যতিত কপি করা থেকে বিরত থাকুন। -ধুনট বার্তা কর্তৃপক্ষ